1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল শাখার পরিচালক ডা. ফরিদ

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ২৩ জুলাই, ২০২০
  • ১৯৩ Time View
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল শাখার পরিচালক ডা. ফরিদ

নিজস্ব প্রতিবেদক: স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ) ডা. মো. আমিনুল হাসানকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে। তাঁর স্থলে মাইক্রো ব্যাকটেরিয়াল ডিজিজ কন্ট্রোলের উপ-পরিচালক ডা. ফরিদ হোসেন মিয়াকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল শাখার নতুন পরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। আজ বৃহস্পতিবার (২৩ জুলাই) এই কর্মকর্তাকে নিয়োগ দেয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

এর আগে গত ২১ জুলাই পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ। করোনা সংকট নিয়ে সমালোচনার মুখে নতুন পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হলো।

ডা. ফরিদ হোসেন মিঞা ২০১৯ সালের অক্টোবর থেকে স্বাস্থ্য অধিদফতরের যক্ষ্মা নির্মূল কর্মসূচির প্রকল্প ব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত আছেন। এর আগে তিনি আগারগাঁওয়ে অবস্থিত ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল্যাবরেটরি মেডিসিন অ্যান্ড রেফারেল সেন্টারের প্রকল্প পরিচালক ছিলেন। তিনি মাদারীপুরের সিভিল সার্জন এবং জাতীয় জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও নিপসম (জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান)-এর সহকারী পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

প্রসঙ্গত, করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও অধিদফতরের কাজে সমন্বয়হীনতা শুরু থেকেই ছিল। সেটা প্রকাশ্যে আসে রিজেন্ট হাসপাতাল এবং নমুনা সংগ্রহকারী প্রতিষ্ঠান জেকেজির নজিরবিহীন দুর্নীতি, অনিয়ম ও প্রতারণার পর। সম্প্রতি কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতাল হিসেবে অধিদফতর থেকে রিজেন্টের অনুমোদন পাওয়া নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার পর স্বাস্থ্য অধিদফতর সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানায়, ‘স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে চুক্তিটি করা হয়েছিল।’ এই বক্তব্যের পর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অধিদফতরের মহাপরিচালককে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে তিন দিনের মধ্যে জবাব দিতে বলেছিল। ওই সময়সীমার শেষ দিনে মন্ত্রণালয়ে গিয়ে সচিবের কাছে নোটিশের লিখিত জবাব দিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ। এর পরিপ্রেক্ষিতেই তিনি পদত্যাগ করেন।

গত মার্চ মাসে করোনার প্রাদুর্ভাব শুরুর পর প্রথমে মাস্ক কেলেঙ্কারির পর থেকেই স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালকসহ নানা কর্তাব্যক্তিকে নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়। এরপর ধীরে ধীরে অনুমোদনহীন রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে স্বাস্থ্য অধিদফতরের চুক্তি, জেকেজির মতো প্রতিষ্ঠানের ভুয়া নমুনা পরীক্ষার পর প্রতিষ্ঠানটি তীব্র সমালোচনার সম্মুখীন হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..